পুলিশ সম্পর্কে ৭টি ভুল ধারণা

পুলিশ বৈধ কর্তৃত্ব প্রয়োগ করে। আসলে, গড়ে পুলিশ কর্মকর্তারা কোন আইন বিশেষজ্ঞ নন; তিনি হয়তো তার বিভাগের প্রটোকল জানেন, কিন্তু আইন সম্পর্কে জানেন খুবই সামান্য। এর মানে হল তার বলপ্রয়োগের মধ্যে অনেকাংশেই রয়েছে ভাওতাবাজি, তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া এবং অসততা। পুলিশ নিয়মিত ভিত্তিতে মিথ্যা বলে: “আমি আপনার মতো একজন সম্পর্কে এখনই রিপোর্ট পেলাম যে এখানে অপরাধ সংঘটিত করতেছিল। আমাকে কি আপনার আইডি দেখাবেন?”

এটা বলার জন্য নয় যে আমাদের অবিশ্বাস্যভাবে আইনগুলো বৈধ হিসেবে গ্রহণ করা উচিত। পুরো বিচার ব্যবস্থা ধনী এবং প্রভাবশালীদের সুযোগ-সুবিধা রক্ষা করে চলে। আইন মান্য করা নৈতিকভাবে সঠিক নয়-এমনকি ওটা অনৈতিকও হতে পারে। ক্রীতদাস ছিল বৈধ ছিল, পলাতাক ক্রীতদাসকে সাহায্য করা ছিল অবৈধ। জার্মানিতে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে নাৎসিরা ক্ষমতায় আসে এবং নির্ধারিত চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে আইন পাস করে। আইন এবং পুলিশের হুমকিধামকি পাত্তা না দিয়ে আমাদের বিবেকের শক্তির প্রত্যয়ে আমরা যা ভাল জানি তাই করা উচিত।

পুলিশ আমাদের মতোই সাধারণ শ্রমিক; তারা আমাদের মিত্র হওয়া উচিত। দুর্ভাগ্যবশত, “হওয়া উচিত” এবং “হয়” এর মধ্যে বিস্তর একটি ফাঁক আছে। পুলিশের ভূমিকা শাসক শ্রেণীর স্বার্থ রক্ষা করে চলা; যারা তাদের সঙ্গে খারাপ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয় নি, তারা সম্ভবত বিশেষাধিকারপ্রাপ্ত, নতজানু কিংবা উভয়ই। আজকের পুলিশ কর্মকর্তারা ঠিকই জানে যে তারা কি পেতে যাচ্ছে যখন তারা ওই বাহিনীতে যোগ দেয় - ইউনিফর্মের মানুষ শুধু বিড়ালকে গাছ থেকেই নামায় না। হ্যাঁ, বেশিরভাগ অর্থনৈতিক চাপের কারণে চাকরিটি গ্রহণ করে, কিন্তু একটি পে-চেকের প্রয়োজনের জন্য পরিবারকে উচ্ছেদ, বর্ণভেদে তরুণদের হয়রানি এবং বিক্ষোভকারীদের পেপার-স্প্রে মারা কোন অজুহাত নয়। যাদের বিবেককে কেনা যায় তারা সবার সম্ভাব্য শত্রুরা, সহযোগী নয়।

এই কাহিনী আরো প্ররোচনাপ্রসূত হয় যখন এটি কৌশলগত শর্তে সংযুক্ত হয়: উদাহরণস্বরূপ, “প্রত্যেক বিপ্লব সফল হয় ওই মুহূর্তে যখন সশস্ত্রবাহিনী তাদের সহপাঠীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানায়। অতএব পুলিশকে আমাদের পক্ষে পটানোয় আমাদের মনোযোগ দেয়া উচিত।” কিন্তু পুলিশ যে কোন শ্রমিকের মতো নয়; তারা হল সেই যারা বিদ্যমান আইন-শৃঙ্খলার রক্ষার নিমিত্তে তাদের জীবিকা নির্বাহের ভিত্তি হিসেবে বেছে নিয়েছে; এভাবে যারা এটি পরিবর্তন করতে চান তাদের প্রতি নূন্যতম সিমপ্যাথেটিক হলেও হতে পারে। এ প্রসঙ্গে, পুলিশের সঙ্গে সংহতি পাতানোর চেষ্টার চেয়ে তাদের বিরোধিতা করা অধিক অর্থ বহন করে। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের মনিবদের সেবা করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা আমাদের মিত্র হতে পারে না; পুলিশ প্রতিষ্ঠানের নিন্দা করে এবং ব্যক্তি কর্মকর্তাদের নিরুৎসাহিত করে, আমরা তাদের অন্য জীবিকা খোঁজার জন্য উত্সাহিত করি যাতে আমরা একদিন তাদের সঙ্গে সাধারণ কারণ খুঁজে পেতে পারি।

সেখানে হয়তো কিছু খারাপ পুলিশ কর্মকর্তা আছে, কিন্তু তাদের মধ্যে কিছু ভাল মানুষও আছে। সম্ভবত, কিছু পুলিশ কর্মকর্তার ভাল উদ্দেশ্য আছে, কিন্তু আবারও, যতদূর তারা তাদের বিবেককে বাদ দিয়ে নির্দেশ মেনে চলবে ততদূর পর্যন্ত তাদেরকে বিশ্বাস করা যেতে পারে না।

ব্যক্তির দুর্বলতাগুলোর প্রতি প্রত্যেকটা অবিচার আরোপের চেয়ে প্রতিষ্ঠানের নিয়মানুগ প্রকৃতি বোঝার জন্য সেখানে কিছু বলার বিষয় আছে। আপনার কি মনে আছে মাছি দ্বারা নির্যাতিত ওই মানুষটির গল্পের কথা যে তার আঙুলের চিপায় একটিকে ধরতে সমর্থ হয়েছিল? তার ঘাড়ের উপর থেকে এটি ধরার আগে তিনি একটা লম্বা সময় ধরে নিরীক্ষা করেছিলেন। তার বন্ধুরা বিস্মিত, কিংকর্তব্যবিমূঢ় কেন সে পৃথিবীতে এমন একটি জিনিস করবে? “এটা সেটা নয় যে আমাকে কামড়াচ্ছিল”, তিনি ব্যাখ্যা করেন।

পুলিশ যে কোনো বিরোধ জয় করতে পারে, সুতরাং তাদের শত্রু করে তোলা আমাদের উচিত হবে না। তাদের সমস্ত অস্ত্র, যন্ত্রপাতি এবং নজরদারি নিয়ে পুলিশকে অজেয় মনে হতে পারে, কিন্তু এটি একটি বিভ্রম। তারা সব ধরনের অদৃশ্য সীমাবদ্ধতার দ্বারা সীমিত - আমলাতন্ত্র, জনমত, ভঙ্গুর যোগাযোগ, একটি ওভারলোডেড বিচার ব্যবস্থা। উদাহরণস্বরূপ, তারা গণগ্রেফতার চালাতে পারবে না যদি তাদের কাছে বিপুল সংখ্যক গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিকে পরিবহন ও প্রক্রিয়া করার সুবিধাদি না থাকে।

This is why a motley crowd armed only with the tear gas canisters shot at them can hold off a larger, more organized, better-equipped police force; contests between social unrest and military might don’t play out according to the rules of military engagement.

এ কারণেই একটি আড়ম্বরপূর্ণ জনতা কেবল তাদের দিকে নিক্ষেপিত টিয়ার গ্যাসের ক্যান দিয়ে একটি বৃহত্তর, অধিক সংগঠিত, উন্নতর যন্ত্রপাতি-সজ্জিত পুলিশ বাহিনীকে আঁকড়ে ধরে রাখতে পারে; সামাজিক অস্থিরতা এবং মিলিটারি মধ্যে বিবাদ মিলিটারি অভ্যুত্থানের নিয়মানুযায়ী কাজে নাও দিতে পারে। যারা পুলিশকে পাঠ করেছে, যারা অনুমান করতে পারে যে তারা কিসের জন্য প্রস্তুত এবং তারা কি করতে পারে এবং কি করতে পারে না, তারা প্রায় সময়ই তাদের ঘোল খাইয়ে এবং কৌশলে পরাস্ত করতে পারে।

Such small victories are especially inspiring for those who chafe under the heel of police violence on a daily basis. In the collective unconscious of our society, the police are the ultimate bastion of reality, the force that ensures that things stay the way they are; taking them on and winning, however temporarily, shows that reality is negotiable.

বিশেষ করে, যারা দৈনন্দিন ভিত্তিতে পুলিশের সহিংসতার পদতলে পিষ্ট এই ছোট্ট ছোট্ট বিজয়গুলো তাদের জন্য অনুপ্রেরণা। আমাদের সমাজের সমষ্টিগত অজ্ঞানতায় পুলিশ বাস্তবতার চূড়ান্ত ঘাঁটি, জিনিসপত্র যেভাবে থাকে সেসব তেমনটাই রাখতে নিশ্চিয়তা প্রদান করে এ বাহিনী; তাদের দায়িত্ব নিয়ে নেয় এবং জয়লাভ করে, যাহোক, দেখায় যে বাস্তবতা আপোষযোগ্য।

আসল শত্রু থেকে পুলিশ একটি নিছক ডিস্ট্রাকশন, আমাদের ক্রোধ বা মনোযোগের যোগ্যতা রাখে না। হায়, অত্যাচার শুধু রাজনীতিবিদ বা নির্বাহীদের ব্যাপার-স্যাপার নয়; যারা তাদের টিকিয়ে রাখে তারা ছাড়া এরা হবে শক্তিহীন। যখন আমরা তাদের শাসন আপত্তি করি তখন আমরা নতি-স্বীকারকেও আপত্তি করি যা তাদেরকে ক্ষমতায় রেখেছে এবং আজ কিংবা কাল হোক আমরা নিশ্চিত যে তাদের বিরুদ্ধে যাবো যে নতি-স্বীকার করে।

বলা হয়, এটা সত্য যে আমাদের নিজস্ব সম্প্রদায়ের মধ্যে দমনমূলক অপরাপর ভিন্নতার চেয়ে পুলিশ আর হায়ারার্কির অবিচ্ছেদ্য অংশ নয়; তারা একটি বৃহত্তর আঙ্গিকে একই ধরণের ঘটনাবলির কেবল বাহ্যিক প্রকাশ। আমরা যদি সব জায়গায় আধিপত্য নিয়ে আপত্তি তুলি, এর কিছু নির্দিষ্ট ফর্মের সঙ্গে লড়াই করার চেয়ে যখন অন্যান্যদের অবিসম্বাদিত ফেলে রাখছি, আমাদের রাস্তায় এবং নিজের বেডরুম উভয় জায়গায় মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে; একটা বাদ দিয়ে আরেকটা ফ্রন্টে জয়লাভ আশা করাটা আমাদের উচিত হবে না। উর্দিপড়া শত্রুদের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়ার বিষয়টাকে ভক্তিবস্তুতে পরিণত করা উচিত হবে না, আমাদের নিজেদের শৃঙ্খলে ক্ষমতার ভারসাম্যকে ভুলে যাওয়া উচিত নয় কিংবা একটি অপ্রচলিত পদ্ধতিতে আমাদের নিপীড়রণের পুঙ্খানুপুঙ্খু বিষয়কে নিয়ন্ত্রণ করার মধ্যে সন্তুষ্ট থাকা উচিত নয়।

আমাদের রক্ষা করতে আমাদের পুলিশ প্রয়োজন। এই ধরণের চিন্তার লাইন অনুসারে, এমনকি যদিও আমরা দূর ভবিষ্যতে পুলিশ ছাড়া একটি সমাজে বসবাসের আকাঙ্ক্ষা পোষণ করি, আজকে তাদের প্রয়োজন আমাদের এই জন্য যে জনগণ সশস্ত্র বাহিনী ছাড়া একত্রে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে প্রস্তুত নয়। যেন পুলিশি সহিংসতা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত সামাজিক ভারসাম্যহীনতা এবং ভয় হচ্ছে শান্তি! যারা যুক্তি দেয় যে পুলিশ কখনও কখনও ভাল কাজ

করে, তারা সেগুলো প্রমাণ করার বোঝা বহন করে যে একই ধরণের ভালো জিনিসগুলো অন্যান্য উপায়ে সম্পন্ন করা যায় না।

যে কোনো ক্ষেত্রে, কেউ একজন একটি দেয়ালে “ফাক দ্য পুলিশ” লিখে স্প্রে-পেইন্ট করলেই একটি পুলিশ-মুক্ত সমাজ হঠাৎ করে রাতারাতি হাজির মত বিষয় নয়। পুলিশি দমন-পীড়ন থেকে আমাদের সম্প্রদায়গুলোর মুক্তির লড়াই সম্ভবত ততদিন পর্যন্ত চলবে যতদিন আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থান করতে না শিখি; একটি সম্প্রদায় যে তার নিজস্ব দ্বন্দ্ব মেটাতে পারে না সে তার চেয়ে আরও অধিক শক্তিশালী দখলদারি বাহিনীর বিরুদ্ধে জয়লাভ আশা করতে পারে না। এদিকে পুলিশ বিরোধিতাকে দেখা উচিত দমনমূলক সহিংসতার সবচেয়ে ভয়ানক উৎসগুলোর মধ্যে একটির প্রত্যাখান হিসেবে, একটি বিবৃতি হিসেবে নয় যে পুলিশ ছাড়া সেখানে একটিও থাকবে না। কিন্তু আমরা যদি কখনো পুলিশ পরাজিত এবং বিলীন করে দিতে পারি, আমরা অবশ্যই কম সংগঠিত হুমকির বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হবো।

পুলিশ প্রতিরোধ সহিংস- এটা তাদের থেকে ভালো দেখায় না। চিন্তার এই লাইন অনুযায়ী, সহিংসতা হল মজ্জাগতভাবে আধিপত্যের একটি ফর্ম এবং এভাবে আধিপত্যের বিরোধিতা বেমানান। যারা সহিংসতায় যুক্ত হয়ে পড়ে তারা তাদের অত্যাচারীদের মত একই খেলায় মেতে উঠে, ফলে গোড়া থেকেই ক্ষতিকারক।

এটা বিপজ্জনকভাবে সরলীকৃত। একজন নারী যিনি একজন ধর্ষককে প্রতিহত করে তিনি কি ওই ধর্ষকের চেয়ে ভালো নন? দাসরা যারা বিদ্রোহ করেছিলেন তারা কি দাস-মালিকদের থেকে ভালো নন? সেখানে আত্মরক্ষা বলতে এমন একটি বিষয় আছে। কিছু ক্ষেত্রে, সহিংসতা ক্ষমতার ভারসাম্যহীনতাকে শক্তিশালী করে; কিছু ক্ষেত্রে, এটা তাদেরকে চ্যালেঞ্জ করে।

যারা এখনো বিশ্বাস করে একটি কর্তৃত্ববাদী সিস্টেমে বা ইশ্বরে, আইন-টাইন অনুসরণ করে_ বৈধ কিংবা নৈতিক_ তারা হল টপ প্রায়োরিটি, যে কোন মূল্যে: ফল হিসেবে অন্যদের ক্ষেত্রে কি ঘটবে সেটার তােয়াক্কা না করে তারা বিশ্বাস করে যে এমনটা করার জন্য তারা পুরস্কৃত হবে। এই রকম লোকজন যারা নিজেদেরকে রক্ষণশীল কিংবা শান্তিকামী বলে শেষে তারা খুব কমই তারতম্য ঘটায়। অন্যদিকে, আমরা যারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি দায়বদ্ধ, তাদের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা হিসেবে তৈরি করতে কীভাবে অগ্রসর হতে হবে। কখনও কখনও এটা সহিংসতাকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।

পুলিশরাও মানুষ এবং সমস্ত জীবিত জিনিসগুলোর মতো একই সম্মান তাদেরও প্রাপ্য। কিন্তু বিষয়টা ওটা না যে কষ্টভোগ করা তাদের প্রাপ্য অথবা এটা নয় যে তাদেরকে ন্যায়বিচারের আওতায় আনা উচিত। বিষয়টা হল, শুদ্ধভাবে বাস্তবিক অর্থে, মানুষকে বর্বর করে তোলার কিংবা একটি অন্যায় সামাজিক শৃঙ্খলা আরোপ করার জন্য তাদেরকে মেনে নেয়া অবশ্যই উচিত হবে না।


যদিও এটা তাদেরকে অধিকারদান করে যারা অত্যাচারের পদমূলে পিষ্ট হয়ে জীবনযাপন করেছে তারা শেষ বেলায় তাদের অত্যাচারীদের সঙ্গে দেনা-পাওনা নিষ্পত্তি করে, স্বাধীনতা একটি অসংগত প্রতিশোধের বিষয় নয় বরং এটি অপ্রয়োজনীয়রূপে উপস্থাপনেরও ব্যাপার নয়। অতএব, যদিও কখনও কখনও পুলিশকে আগুন ধরিয়ে দেয়া প্রয়োজনীয়, এটা প্রতিহিংসাপরায়ন স্ব-ধার্মিকতার একটা স্পিরিট থেকে করা উচিত নয় বরং যত্ন এবং সমবেদনার একটা জায়গা থেকে করা উচিত- যদিও এটা পুলিশের নিজেদের বেলায় নয়, কমপক্ষে সবার জন্য যারা তাদের হাতে কষ্টভোগ করবে।

পুলিশের নিন্দা করা কেবল তাদের জন্য উপকারী নয় যাদেরকে তারা টার্গেট করে, কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তাদের পরিবার এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের নিজেদের জন্যও উপকারী। পুলিশ অফিসারদের শুধু অপ্রত্যাশিতভাবে উচ্চমাত্রায় ঘরোয়া সহিংসতা এবং শিশু নির্যাতনের হার নেই, সমাজের অধিকাংশ খাতের চেয়ে তারাও খুন হতে পারে, আত্মহত্যা করতে পারে এবং আসক্তির সঙ্গে সংগ্রাম করে।

যা কিছু পুলিশ কর্মকর্তাদের তাদের চাকরি ছেড়ে দিতে উৎসাহিত করে তা তাদের সর্বোত্তম স্বার্থে, সেইসঙ্গে তাদের প্রিয়জনদের এবং বৃহত্তরভাবে সমাজের স্বার্থে। আসুন এমন একটি বিশ্ব তৈরি করি যেখানে কেউ নিপীড়ন করবে না বা কেউ নিপীড়িত হবে না, যেখানে কেউই ভয়ের মধ্যে বসবাস করবে না।

​> “ঠিক ওই ব্যক্তিকে খুঁজে বের করুন যে নিরবে অানুগত্য স্বীকার করবে এবং আপনি অবিচার এবং ভুল পদক্ষেপগুলো যথাযথ মাত্রায় খুঁজে পাবেন যেগুলো তাদের উপর আরোপ করা হবে এবং এটা চলতে থাকবে যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা প্রতিরোধ করবে বাক্য বিনিময়ের মধ্য দিয়ে কিংবা হাতাহাতির মধ্য দিয়ে, অথবা উভয় মাধ্যমেই।” > > _ফ্রেডরিক ডগলাস


অনুবাদ*: নুরে আলম দুর্জয়*